শিবির
“একটা একটা শিবির ধর, ধরে ধরে জবাই কর।” ১৫ বছর ধরে এটি ছিলো আওয়ামী স্লোগান এবং এটা তারা সুন্দর ভাবে বাস্তবায়ন করেছে।
আওয়ামী কুলাঙ্গারা সারা জীবন বলেছে আমার বিশ্ববিদ্যালয় নাকি মাদ্রাসা।
বাংলাদেশের এমন কোন শিবির নেতা নেই য়ার রেজাল্ট মেরিট লিস্ট নেই।
আমি ছাএজীবনে কোন রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম না। তবে থাকতাম লালন শাহ হলে য়া শিবিরের নিয়ন্ত্রণ ছিল।
শিশিরের সভাপতি আমার পাশের ব্লগে থাকতেন। ছোট হিসাবে য়ে সীমাহীন স্নেহ ভালোবাসা তার কাছে পেয়েছি তা ভোলার নয়।ক্যাম্পাসে থাকাকালে ২ জন শিবিরের দুই বড়ভাইকে গুম হতে দেখলাম।সমগ্র বিশ্ববিদ্যালয় এক কঠিন নীরবতা।
পাচওয়াক্ত নামাজ পড়া, টাকনোর উপরে কাপড় পড়া আওয়ামী সময়ে আমাদের দেখা হত দেশদ্রোহী হিসাবে।অথচ আমার বাবা স্বাধীনতার সময় ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাএ ছিলেন। আমি নিছক ইসলামীক মানষিকতার জন্যই মুখে দাড়ি,টাকনোর উপর কাপড় পরতাম।আওয়ামী মন্এী হানিফ আমাদের জীবনকে এক ভীভষ্য এাহীর মধ্যে নিয়ে গেছে। ২০১৪ সালে ঢালাও ভাবে আমার বন্ধুদের ক্যাম্পাস থেকে ধরে জেল খানায় নিয়ে গেছে। চলেছে অমানবিক নির্যাতম।
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট দ্বারা নির্যতনের এমন কোন রুপ নাই য়া দেখি নাই।
আমার বউ এর আপন ভাইকে শিবির করার অপরাধে ১ বছর জেল খাটতে হয়েছে এবং অমাবিক নির্যতন সহ্য করতে হয়েছে।চাকরি হারিয়েছে।আর কি বলবো ———————————-
বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র
সাদিক কায়েম ( রাষ্টবিঙ্গান)
CGPA =3.78 ( 3rd)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিবির সভাপতি।
আমি শিবির
আমার শত শত ভাইকে হত্যা করেছে
খুনী বাহিনী।মাদ্রাসা ছাএ হওয়ায়
বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম( 1st S) হয়েও গলার উপর পা
দিয়ে রেখেছে এই বাহিনী